আগামী পাঁচ বছরে জাপানে এক লাখের বেশি কর্মী পাঠানোর বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এক্ষেত্রে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় তাদের যাবার প্রক্রিয়া সহজ করবেন। মধ্যপ্রাচ্যের শ্রমবাজার থেকে জাপান-কোরিয়ার মতো দেশে কর্মী পাঠাতে সরকার কাজ করছে।’
মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠাতে গিয়ে নানান জটিলতা হয়েছে স্বীকার করে প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা বলেন, ‘বিগত সরকারের সঙ্গে থাকা চুক্তির আইন সংশোধনের চেষ্টা করবে সরকার।’
তিনি বলেন, ‘প্রশাসন যন্ত্রের বড় সংস্কার প্রয়োজন।’ অন্তর্বর্তী সরকারের নেয়া সংস্কার উদ্যোগ পরবর্তী রাজনৈতিক সরকারের এগিয়ে নেয়ার আহ্বানও জানান আসিফ নজরুল। এসময় তিনি আরো বলেন, মালয়েশিয়ায় ১০-১২ লাখ কর্মী নেওয়ার খবরের সত্যতা নেই, দেশটি আগামীতে সর্বোচ্চ ৩০-৪০ হাজার কর্মী নেবে।
আস-সুন্নাহ'র মতো বিশ্বস্ত স্বেচ্ছাসেবী কিছু সংগঠনকে বিদেশে কর্মীদের প্রশিক্ষণ বিষয়ে বৈঠক হয়েছে বলেও জানান তিনি। প্রশিক্ষিত কর্মী পাঠাতে এসব সংগঠনগুলো কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে বলেও আশাবাদ জানান ড. আসিফ নজরুল।
এর আগে, গেল জাপান সফরে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশ থেকে অন্তত এক লাখ শ্রমিক নিয়োগের কথা জানিয়েছে জাপানি কর্তৃপক্ষ ও ব্যবসায়ীরা।