প্লাস্টিক-দূষণ
প্লাস্টিক ব্যবহার-দূষণ রোধে আইন আছে, নেই কার্যকারিতা

প্লাস্টিক ব্যবহার-দূষণ রোধে আইন আছে, নেই কার্যকারিতা

‘প্লাস্টিক দূষণ আর নয়, বন্ধ করার এখনই সময়’ স্লোগানে যখন বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত হচ্ছে তখনও দেশে প্লাস্টিক দূষণ স্বাভাবিকের চেয়ে অনেকগুণ বেশি। গবেষণা বলছে, স্বাস্থ্যঝুঁকি ছাড়াও দেশে নদী, সাগর এবং ল্যান্ডফিল দূষণের প্রায় ৭৯ শতাংশ ঘটছে প্লাস্টিক বর্জ্যের কারণে। পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশে প্লাস্টিক পণ্যের ব্যবহার ও দূষণ রোধে বিধিনিষেধ থাকলেও তা কার্যকর নয়। এদিকে পরিবেশ ও বন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের দাবি, সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক বন্ধে সরকার বদ্ধপরিকর।

প্লাস্টিক বর্জ্য নিরসনে প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক চুক্তি

প্লাস্টিক বর্জ্য নিরসনে প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক চুক্তি

প্লাস্টিকের উৎপাদন রোধ না করলে আগামী এক দশকে প্লাস্টিক বর্জ্যে ছেয়ে যাবে গোটা বিশ্ব। প্লাস্টিক দূষণ নিয়ে জাতিসংঘের পঞ্চম ও চূড়ান্ত দফার আলোচনা আজ (২৫ নভেম্বর) সোমবার শুরু হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়ার বুসান শহরে। প্লাস্টিক বর্জ্য নিরসনে প্রথমবারের মতো হতে যাচ্ছে বৈশ্বিক চুক্তি। যা আইনে পরিণত করার আহ্বান জানিয়েছে জলবায়ু কর্মীরা।

বিশ্বের অর্ধেক প্লাস্টিক দূষণে দায়ী ৬০টি কোম্পানি

বিশ্বের অর্ধেক প্লাস্টিক দূষণে দায়ী ৬০টি কোম্পানি

বিশ্বের অর্ধেক প্লাস্টিক দূষণের পেছনে দায়ী ৬০টি ফার্ম। গবেষণা প্রতিবেদন বলা হয়, যেভাবে প্লাস্টিকের উৎপাদন বাড়ছে, সেইসঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে প্লাস্টিক দূষণ। দ্য ফাইভ গিরিস ইনস্টিটিউট বলছে, প্লাস্টিক দূষণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে নেসলে, পেপসিকো, কোকাকোলার মতো কোম্পানি।