
নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে কোটি টাকার অবৈধ জাল জব্দ
মৎস্য সম্পদের সুরক্ষা, টেকসই মৎস্য আহরণ নিশ্চিতকরণ এবং অবৈধ কার্যক্রম প্রতিরোধে বাংলাদেশ নৌবাহিনী নিয়মিতভাবে উপকূলীয় অঞ্চলে অভিযান পরিচালনা করছে। এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার (১৯ আগস্ট) বরগুনা জেলার পাথরঘাটা এবং ভোলা জেলার মনপুরায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড এবং পুলিশ যৌথ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে ১ লাখ ৯৫ হাজার মিটার অবৈধ জাল জব্দ করা হয়, যার আনুমানিক বাজার মূল্য ১ কোটি ৭০ লাখ ৫০ হাজার টাকার অধিক।

‘মৎস্য খাতের অবদানের জন্য আমাদের প্রকৃতি ও পানির প্রতি সদয় হতে হবে’
মৎস্য খাতের অবদানের জন্য প্রকৃতি ও পানির প্রতি সদয় হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ (সোমবার, ১৮ আগস্ট) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০২৫-এর উদ্বোধন শেষে তিনি এ কথা জানান।

রেণু সিন্ডিকেটের শেষ কোথায়?
চৈত্র থেকে আষাঢ় পর্যন্ত নদ-নদীতে মশারি জালে শিকার করা হয় গলদা ও বাগদা চিংড়ির রেণু। মূলত সাধারণ মানুষের অজ্ঞতা ও দরিদ্রতার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে একটি রেণু সিন্ডিকেট। যারা প্রশাসনের নজর এড়িয়েই চালাচ্ছে মশারি জালে রেণু শিকারের মহাযজ্ঞ। এক্ষেত্রে প্রশাসনের দুর্বলতাকে দুষছেন অনেকেই।

নাব্যতা সংকট ও দূষণের প্রভাব পড়েছে ইলিশের বংশবিস্তারে
গভীর সাগর থেকে ইলিশ নদ-নদীতে দলগতভাবে আসে বংশবিস্তারের জন্য। তবে নাব্য সংকট, পলিথিন বর্জ্যসহ নানা দূষণের প্রভাব পড়ছে ইলিশের বংশবিস্তারে। সরকারিভাবে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান বাস্তবায়ন হলেও মিলছে না কাঙ্ক্ষিত সুফল। মাছের বিচরণ ও উৎপাদন বাড়াতে নদীর ডুবোচর অপসারণ ও দূষণ রোধে কার্যকর পদক্ষেপের দাবি জেলেদের। খুব দ্রুত নদ-নদীর পরিবেশ রক্ষায় পদক্ষেপ না নিলে মৎস্য খাতে নেতিবাচক প্রভাবের শঙ্কা বিশেষজ্ঞদের।