ঘণ্টাব্যাপী অবরোধের ফলে বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। এতে ভোগান্তিতে পড়েন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, অফিসগামী যাত্রী এবং জরুরি যানবাহন।
পরে সকাল সোয়া ১০টায় সেনাবাহিনী ও শিল্প পুলিশের সদস্যরা শ্রমিকদের বুঝিয়ে মহাসড়ক থেকে সরিয়ে দিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এরপর শ্রমিকরা কারখানার মূল ফটকে অবস্থান নেয়।
শ্রমিকরা জানান, এপ্রিল ও চলতি মাসের বেতন বকেয়া রয়েছে তাদের। গত ১০ মে বকেয়া পরিশোধ না করে মালিক পক্ষ কারখানার মূল্যবান মালামাল সরিয়ে নিলে শ্রমিকরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠে। এরপর থেকে শ্রমিকরা কারখানায় কর্মবিরতি দিয়ে অবস্থান নেয়। ছয়দিন পেরিয়ে গেলেও কারখানা কর্তৃপক্ষ বেতন পরিশোধ না করায় শ্রমিকরা বাধ্য হয়ে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে।