এদিকে, ভারী বর্ষণ ও উজানের ঢলে কাপ্তাই হ্রদের পানি বাড়ছে। এরইমধ্যে জেলার সদর, বিলাইছড়ি, জুরাছড়ি, বাঘাইছড়ি ও লংগদু উপজেলার ১৬টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বন্যার শঙ্কায় রয়েছে অন্তত ২৩ হাজার ৭৯৮ জন বাসিন্দা।
পরিস্থিতি মোকাবিলায় ২৪৬টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। চালু করা হয়েছে কন্ট্রোলরুম ও জরুরি সাড়াদান টিম।
আজ (মঙ্গলবার, ৩ জুন) সকাল থেকে বৃষ্টি কিছুটা কমে আসায় রাঙামাটি সদর উপজেলার সাপছড়ি ইউনিয়নের প্লাবিত ৬টি গ্রামের পানি নামতে শুরু করেছে। তবে নতুন করে বৃষ্টি হলে ফের বন্যা দেখা দিতে পারে।
এদিকে, খাগড়াছড়ির দীঘিনালার মেরুং ইউনিয়নেও মাইনী নদীর পানি বেড়ে নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ৫ শতাধিক পরিবার। জেলায় ছোটখাটো পাহাড় ধসের ঘটনাও ঘটেছে।