উচ্ছেদের খবরে এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে উৎসবের আমেজ। আশার আলো দেখছেন কৃষক ও মৎস্যনির্ভর জেলে সম্প্রদায়। একপর্যায়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীসহ স্থানীয় প্রশাসনের উপস্থিতিতে খালে নেমে পড়েন শত শত মানুষ। উচ্ছেদ করা হয় বাঁশের তৈরি পাটাসহ ভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র। ভেঙে দেয়া হয় অবৈধ দখলদারদের আস্তানা।
নাছিরপুর খালটি ইজারার জন্য টেন্ডার দাখিল করে ৩টি প্রতিষ্ঠান। টেন্ডারে বরাদ্দ দেয়ার আগেই খালটি অবৈধভাবে দখল করে রাখে স্থানীয় দুর্বৃত্ত শাহাদাত হোসেন ডাবলু। এরপর শুরু হয় পক্ষ-প্রতিপক্ষের দ্বন্দ্ব।
একপর্যায়ে গেলো ১৬ জুন ভূমি মন্ত্রণালয়ে জলমহাল ইজারা সংক্রান্ত কমিটির ৮৫তম সভায় নাছিরপুর খাল উন্মুক্ত করে সরকার। এরই প্রেক্ষিতে খালটি উন্মুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করেছে জেলা প্রশাসন।