এর আগে দুপুরে মামলার ৫ নম্বর আসামি মো. মানিককে ইলিশা লঞ্চঘাট এলাকা থেকে পালানোর সময় গ্রেপ্তার করে র্যাব। এ নিয়ে সাত আসামির মধ্যে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হলো।
তজুমদ্দিন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে এবং বাকি পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
ঘটনার প্রেক্ষিতে বুধবার বিকেলে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন ভোলার পুলিশ সুপার মো. শরীফুল হক। তিনি ভুক্তভোগী পরিবারকে বিচারের আশ্বাস দিয়ে বলেন, ‘কোনো অপরাধীকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
প্রসঙ্গত, গত রোববার (৩০ জুন) তজুমদ্দিন উপজেলার একটি ইউনিয়নে স্বামীকে রাতভর আটকে রেখে নির্যাতনের পর তার স্ত্রীকে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণের অভিযোগ উঠে। এ ঘটনায় সোমবার থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগীর স্বামী। মামলায় যুবদল, শ্রমিক দল ও কলেজ ছাত্রদলের নেতাকর্মীসহ সাতজনকে অভিযুক্ত করা হয়।