তিনি বলেন, ‘জঙ্গিবাদ একসময় ছিল একটা নাটক, এ নাটক থেকে আমরা পরিত্রাণ পেয়েছি। আমরা দীর্ঘ ১৮ বছর ফ্যাসিস্ট দ্বারা কবলিত ছিলাম। সেই ফ্যাসিস্ট থেকেও আমরা মুক্ত; আমরা নতুন বাংলাদেশের নতুন পুলিশ হিসেবে কাজ করছি।
ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘সড়ক ও নৌপথসহ বিভিন্ন যায়গায় যে চাঁদাবাজি হচ্ছে, সে সব চাঁদাবাজি রোধে কাজ করছে পুলিশ। কোনো চাঁদাবাজি, কোনো সন্ত্রাস চলবে না। চাঁদাবাজ যেখানেই পাওয়া যাবে সেখানেই ধরা হবে।’
সুধী সমাবেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্রতিনিধি, গণঅভ্যুত্থানে নিহত শহীদ পরিবারের সদস্য, সুশীল সমাজের সদস্য ও জেলা পুলিশের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সমাবেশ শেষে জেলার গণঅভ্যুত্থানে নিহত শরীয়তপুরের শহীদ ১৪ পরিবারকে উপহার সামগ্রী তুলে দেন ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক।