অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ছাড়াও রক্ত পরীক্ষা, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের ট্যাবলেট ও প্রাথমিক চিকিৎসার উপকরণ বিতরণ করা হয়।
এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জোন অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রাশেদ হাসান সেজান বলেন, ‘১৯৯৭ সালের পার্বত্য শান্তি চুক্তির পর সেনাবাহিনী নিরবচ্ছিন্নভাবে পার্বত্য অঞ্চলের শান্তি ও উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অবকাঠামো এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের মাধ্যমে জনজীবনকে আরও সুদৃঢ় করতে সেনাবাহিনী বদ্ধপরিকর। হেডম্যান, কারবারী এবং সেনাবাহিনীর সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমেই এ উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন সম্ভব।’
তিনি আরও বলেন, ‘চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে সেনাবাহিনী সদা সোচ্চার এবং পাহাড়ের চাঁদাবাজি বন্ধে বদ্ধপরিকর। পাশাপাশি সশস্ত্র গ্রুপের যেকোনো কার্যক্রমকে রুখে দিতে সেনাবাহিনী সদা প্রস্তুত। সর্বসাধারণের সার্বিক সহযোগিতার কারণে জুরাছড়ি উপজেলায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন জোন উপ-অধিনায়ক মুশফাক আমীন চৌধুরীর, বনযোগীছড়া মৌজার হেডম্যান করুনা ময় চাকমা, হেডম্যান সুজিত দেওয়ান, জুরাছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান ইমন চাকমা প্রমুখ।