পরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের লোকজন, প্রেসক্লাব, সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। পরে নিহত ও আহতদের জন্য মোনাজাত করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন টাউন কামিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল শামসুল ইসলাম।
আরও পড়ুন:
পরে শহিদ বেদিতে ফুল দিতে মানুষের ঢল নামে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দিনব্যাপী নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। জেলা শিল্পকলা অ্যাকাডেমিতে রয়েছে বিজয়ের কনসার্টসহ নানা আয়োজন। এছাড়াও বিভিন্ন মসজিদ ও মন্দিরে নিহতদের স্মরণে মোনাজাত ও প্রার্থনার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন:
জেলা প্রশাসক মো. ঈসরাইল হোসেন বলেন, ‘৩৬ জুলাইকে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করতে সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।’