এছাড়াও শহরের যেসব এলাকায় আক্রান্তের সংখ্যা বেশি সেসব এলাকা পরিদর্শন করেন তারা। অনুসন্ধান শেষে কী কারণে ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে সে বিষয়ে প্রতিবেদন দেবেন আইইডিসিআর এর সদস্যরা।
আরও পড়ুন:
দু’দিন আগে আশঙ্কাজনক হারে ডায়ারিয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ায় প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয় পানিবাহিত রোগ ছড়িয়েছে। তবে পানির নমুনা পরীক্ষায় কোনো জীবাণু পাওয়া যায়নি।
সিভিল সার্জন জানান, গত দু’দিনের তুলনায় আক্রান্তের সংখ্যা কিছুটা কমেছে। তবে এখনও চিকিৎসাধীন ২ শতাধিক রোগী। পরিস্থিতি সামাল দিতে, সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে চালু করা হয়েছে মেডিকেল ক্যাম্প।