শিক্ষকরা জানান, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ দেশের একটি স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার জন্য রয়েছে একটি সুন্দর খেলার মাঠ। খেলার মাঠে বহিরাগত ও কলেজের সাবেক শিক্ষার্থীরা নিষেধ সত্ত্বেও জোড় করে খেলতে আসে। এ সময় কলেজের স্থাপনা ও গাছপালা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। কলেজের গেট সংলগ্ন কাকলি ক্লাবে বসে বহিরাগতরা কলেজের মেয়ে শিক্ষার্থীদের উত্ত্যক্ত করে বলেও অভিযোগ করা হয়।
শিক্ষকরা জানান, হুমকিদাতাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা না নেয়া পর্যন্ত অনশন চলবে। বিষয়টি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ কলেজ সভাপতিকে অবহিত করা হলেও এখনো কোনো পদক্ষেপ না নেয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন শিক্ষকরা।
এদিকে সাবেক শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘কলেজের শিক্ষার্থী হলেও আমাদের বহিরাগত বলা হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে মাঠে খেলাধুলার সুযোগ পেলেও দু’একজন শিক্ষক আমাদের মাঠে ঢুকতে দিচ্ছেনা। মাঠে খেলার দাবী করায় নানা অভিযোগ দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন সাবেক শিক্ষার্থীরা।’
এদিকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলেছে কোতোয়ালী মডেল থানা পুলিশ।