বিজ্ঞপ্তিতেতে আইএসপিআর জানায়, চাঁদাবাজি ও অপহরণের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে প্রথমে ১৫ জনকে আটক করা হয়। যাচাই-বাছাই শেষে ৯ জনকে রাখা হয় এবং বাকিদের ছেড়ে দেওয়া হয়। আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে ৫টি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্রসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে।
আটকদের মধ্যে প্রেম রঞ্জন চাকমা ও আনন্দমোহন চাকমার পরিচয় জানা গেছে। প্রেম রঞ্জন চাকমা জ্বলন্ত চাকমা হত্যা মামলারও আসামি। আটকরা একটি আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত বলেও জানা যায়।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, সাম্প্রতিক সময়ে টংকাবতী, সরই, সুয়ালকসহ পার্বত্য এলাকার বিভিন্ন স্থানে অপহরণ ও চাঁদাবাজির ঘটনা বেড়েছে। অভিযানের ফলে এসব অপরাধে জড়িত একটি চক্রের কিছু সদস্য ধরা পড়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
কঙ্কাবতী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মানইয়ং ম্রো জানান, রাতে ইউনিয়নের পুনর্বাসন চাকমা পাড়ায় সেনাবাহিনী অভিযান চালায় এবং সেখান থেকে বেশ কয়েকজনকে আটক করে।
এদিকে, সেনাবাহিনীর এমন অভিযানে এলাকার স্থানীয়দের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি বিরাজ করছে।