এদিকে আহতদের মধ্যে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) নেতা আল মাসনূনও আছেন। পরে রাত সাড়ে ৩টার দিকে সেনাসদস্যরা ঘটনাস্থলে গেলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
এ ঘটনার প্রতিবাদে আজ (রোববার, ৩১ আগস্ট) সকাল পৌনে নয়টার দিকে জিরো পয়েন্টে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে শিক্ষার্থীরা।
এদিকে আজ সকাল সাড়ে নয়টার পর ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান চবি উপাচার্য, উপ উপাচার্য, প্রক্টরসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন:
এর আগে সংঘর্ষের ঘটনায় প্রত্যক্ষদর্শীদের দেয়া তথ্যমতে, ওই ছাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেটের কাছে একটি ভবনে ভাড়া থাকেন। শনিবার রাত সোয়া ১২টার দিকে তিনি ওই ভবনে প্রবেশের চেষ্টা করলে এক পর্যায়ে ভবনের দারোয়ান তাকে মারধর করেন।
এ সময় শিক্ষার্থীরা দারোয়ানকে ধরতে গেলে তিনি পালিয়ে যান। শিক্ষার্থীরা তাকে ধাওয়া করলে স্থানীয়রা ইট–পাটকেল মারা শুরু করেন। তখন সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শন বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্রী।