সংঘর্ষের প্রতিবাদে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন সংবাদ সম্মেলন ও বিক্ষোভ করছে। সকালে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট ৬ দফা দাবি নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে। তাদের দাবির মধ্যে রয়েছে—আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিতকরণ, ক্যাম্পাসের ভেতরে গণপরিবহন বৃদ্ধি, সন্ত্রাসী হামলায় জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা এবং শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। এসময় সংগঠনটি শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় উপাচার্য ও প্রধান প্রক্টরের পদত্যাগ দাবি করে।
দুপুরে প্রশাসনের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে বিক্ষোভ করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। তারা অভিযোগ করে, সংঘর্ষের ঘটনায় প্রশাসন চরম অবহেলা করেছে এবং একটি বিশেষ গোষ্ঠীর এজেন্ডা বাস্তবায়নে কাজ করছে। পাশাপাশি প্রকৃত আহতদের সংখ্যা নিয়েও গোপনীয়তা রক্ষা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তোলে তারা।
এদিকে, সার্বিক পরিস্থিতি ও পরবর্তী করণীয় নিয়ে আজ বিকেল ৩টায় জরুরি সিন্ডিকেট সভা ডেকেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সংঘর্ষের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।