বর্তমানে ডিটেইলম্যাক্স ইঞ্জিন নামে নিজস্ব ক্যামেরা সিস্টেম তৈরিতে কাজ করছে ওয়ানপ্লাস। তবে ঠিক কোন কারণে দীর্ঘদিন চুক্তিতে থাকা কোম্পানি দুটি আলাদা হচ্ছে সুনির্দিষ্টভাবে তা জানা যায় নি। তবে ব্লগপোস্টে হ্যাসেলব্লাডের গুণের কথাই তুলে ধরেছে ওয়ানপ্লাস।
পোস্টে ওয়ানপ্লাস জানায়, ছবির গুণগত মান ও ডিটেইল ধরে রাখার ক্ষেত্রে হ্যাসেলব্লাডে ভালো রেকর্ড ও সক্ষমতা রয়েছে। এছাড়াও আলো-ছায়ার খেলাতেও কোম্পানির লেন্সের সক্ষমতার কথা ও জানিয়েছে।
আরও পড়ুন:
পোস্টে ওয়ানপ্লাস আরও জানায়, ক্যামেরা সেন্সর বা লেন্স তৈরিতে হ্যাসেলব্লাডের যে সক্ষমতা ও চিন্তাধারা তা ওয়ানপ্লাস ধারণ করে নিয়েছে। এখান থেকেই ওয়ানপ্লাসের পরবর্তী সব ক্যামেরা তৈরি করা হবে। তবে পরবর্তী প্রজন্মের ডিভাইসে ব্যবহারের অপেক্ষায় থাকা নিজস্ব ক্যামেরা প্রযুক্তি এখনও পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে।
ওয়ানপ্লাসের প্রধান নির্বাহী পেটে লাউ জানান, বর্তমানে তিনি কোম্পানির ডেভেলপমেন্টে থাকা একটি প্রোটোটাইপ ব্যবহার করছেন। উন্নত মানের পরিষ্কার ছবি তোলার সক্ষমতা পরীক্ষার জন্য এটি তৈরি করা হয়েছে।
প্রথমদিকে ওয়ানপ্লাস নাইন ও নাইন প্রো ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোনের জন্য প্রথম চুক্তিবদ্ধ হয় কোম্পানি দুটি। এরপর থেকে ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইসগুলোতেই শুধু হ্যাসেলব্লাডের লোগো দেখা যেত। দ্য ভার্জ প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওয়ানপ্লাস ১৪ বাজারজাতের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে হ্যাসেলব্লাডের লোগো মুছে যাবে।