এ সময় আদালতের বাইরে জোরদার করা হয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা। ইওলের সমর্থকেরা আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ করেন।
অভিশংসিত প্রেসিডেন্টের আইনজীবীর দাবি, দেশে সামরিক আইন জারির বিষয়ে ইওলের ইচ্ছা ছিল না।
রাজনৈতিক অচলাবস্থা ভাঙার জন্য তিনি বাধ্য সামরিক আইন জারিতে বাধ্য হন। ইওলকে স্থায়ীভাবে পদ থেকে অপসারণ নাকি পুনর্বহাল করা হবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে ১৮০ দিন সময় পেয়েছে আদালত।