প্রচণ্ড জ্বর ডাইরিয়া বমি ও রক্তক্ষরণ ইত্যাদি উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া অনেক রোগীর শরীরেই ইবোলা ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে।
আরও পড়ুন:
এক সংবাদ সম্মেলনে কঙ্গোর স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, এখনো তদন্ত চলছে এ বিষয়ে। আক্রান্তের সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
এ নিয়ে দেশটিতে ১৬ বারের মতো ছড়িয়ে পড়েছে ইবোলার প্রাদুর্ভাব। এর আগে সবশেষ ২০২২ সালের এপ্রিলে দেশটির ইকুয়েটুর প্রদেশে ছড়িয়ে পড়েছিল ইবোলা। যা স্থায়ী ছিলো প্রায় দেড় মাস।
১৯৭৬ সালে প্রথম শনাক্ত হয় ইবোলা ভাইরাস। যা আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে মহামারীর আকারে ছড়িয়ে পড়ে। এতে মারা যায় ১৫ হাজারের বেশি মানুষ।