এর আগে, ফ্রান্সের প্যারিসে ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্টের সঙ্গে আলোচনায় বসেন ইউরোপের নেতারা। আলোচনার উদ্দেশ্য ছিল ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রশ্নে কলিশন অব উইলিং জোটের নেতারা কীভাবে সাহায্য করতে পারেন- এ বিষয়ে একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছানো । বৈঠক শেষে ফরাসি প্রেসিডেন্ট দাবি করেন, শান্তি চুক্তি কার্যকর হলে ইউক্রেনে সেনা পাঠাতে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে অন্তত ২৬টি দেশ।
আরও পড়ুন:
এ বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায়ই এমন মন্তব্য করেছেন পুতিন। রুশ প্রেসিডেন্ট স্পষ্ট ভাষায় বলেন, ‘ইউক্রেনীয় ভূখণ্ডে ভিনদেশী কোনো সেনা উপস্থিতি রাশিয়ার জাতীয় নিরাপত্তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারে। এ এক্ষেত্রে ঐ পিস কিপিং ফোর্স বা শান্তি বাহিনীকে ছাড় দেবে না মস্কো।’
ম্যাক্রোঁ বলেন, ‘এসব সেনা মোতায়েনের উদ্দেশ্য হবে নতুন কোনো বড় আক্রমণ ঠেকানো, ফ্রন্ট লাইনে যাওয়া নয়।’
এর আগে, ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্টকে মস্কোতে বৈঠকের আমন্ত্রণ জানিয়ে ৩টি শর্ত দেন পুতিন। এরই জেরে প্যারিসে 'কোয়ালিশন অব উইলিং' জোটের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেন জেলেনস্কি।