উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রবাসীরা বাংলাদেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি। মূলত তারাই রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনৈতিক ভিত্তিকে টিকিয়ে রেখেছে। আর এ প্রবাসীদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ শ্রমিক শ্রেণির।’
তিনি বলেন, ‘পাসপোর্ট ও অন্যান্য সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে পাসপোর্ট ও ভিসা উইংয়ের কর্মকর্তাদের তাদের সঙ্গে সুন্দর ব্যবহার ও সুসম্পর্ক বজায় রেখে কাজ করতে হবে। একইসঙ্গে দূতাবাস বা মিশনের অন্যান্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে হবে যাতে একটি সুন্দর কর্মপরিবেশ বা আবহ বিরাজ করে।’
কর্মকর্তাদের পেশাদারিত্ব, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘সিভিল সার্ভিসের মান সমুন্নত রাখতে হবে।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘কর্মকর্তাদের কোনো ধরনের দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত হওয়া যাবে না। তাছাড়া কোনো রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তিও করা যাবে না।’
দেশের মান, সম্মান ক্ষুণ্ন হয় এমন কাজ থেকে বিরত থাকতে পাসপোর্ট ও ভিসা উইংয়ের কর্মকর্তাদের আহ্বান জানান তিনি।