নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘চীন সফরের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী আকাঙ্ক্ষা পূরণ, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং স্থিতিশীল অর্থনীতিতে চীনের সহায়তা জোরদার হবে।’
তিনি জানান, ‘সফরকালে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে তরুণদের ভূমিকা, দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনীতি ও চীনের উন্নয়ন ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন জানান, চীনের প্রযুক্তি ও তৃণমূল পর্যায়ের শাসনব্যবস্থা সম্পর্কে জানার আগ্রহ প্রকাশ করেছে এনসিপি। এ বছর বাংলাদেশ-চীন কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি। দুই দেশের বন্ধুত্ব আরও জোরদার করতে এ ধরনের সফর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।