ইউক্রেন
রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিজেদের ৪০ শতাংশ অস্ত্র ব্যবহার করছে ইউক্রেন

রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিজেদের ৪০ শতাংশ অস্ত্র ব্যবহার করছে ইউক্রেন

রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নিজেদের উৎপাদিত ৪০ শতাংশ অস্ত্র ব্যবহার করছে ইউক্রেন— এমন দাবি দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির। এখন ইউক্রেনীয় ড্রোনের বিনিময়ে মার্কিন অস্ত্র কেনার চেষ্টা চলছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে ট্রাম্পের দেয়া ৫০ দিনের আল্টিমেটামকে পাত্তা দেয়া হবে না বলে আবারও সাফ জানিয়ে দিলো মস্কো। এমন যুদ্ধ উত্তেজনার মধ্যে গতকাল (বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই) ইউক্রেনের তিনটি গ্রাম দখলের দাবি করছে রুশ বাহিনী। বিপরীতে রাশিয়ার অস্ত্র এবং সামরিক স্থাপনাসহ ১২টি স্থানে সফলভাবে আঘাত হানার দাবি ইউক্রেনীয় বাহিনীর।

রাশিয়ার ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা আটকে দিলো স্লোভাকিয়া-মাল্টা

রাশিয়ার ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা আটকে দিলো স্লোভাকিয়া-মাল্টা

স্লোভাকিয়া ও মাল্টার ভেটোতে রাশিয়ার ওপর ১৮তম বারের মতো বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা দিতে ব্যর্থ হলো ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। নর্ড স্ট্রিম পাইপলাইন দিয়ে গ্যাস সরবরাহে বিধিনিষেধ ছিলো সংস্থাটির এবারের নিষেধাজ্ঞা প্রস্তাবে। অবশ্য যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের পুনর্গঠনে ১১৫ বিলিয়ন ডলারের ফান্ড তৈরির প্রস্তাব করেছে ইইউ কমিশন। এদিকে ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় দুইজন নিহত হয়েছে বলে দাবি কিয়েভের। রাশিয়ার হামলা প্রতিহত করতে তাই পশ্চিমা অস্ত্রের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ সক্ষমতা বাড়াতে তৎপর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। আগামী ছয় মাসের মধ্যে প্রয়োজনের ৫০ শতাংশ অস্ত্র ইউক্রেনেই উৎপাদন করতে চান তিনি।

মস্কো লক্ষ্য করে হামলা না চালাতে ইউক্রেনকেও ট্রাম্পের সতর্কবার্তা

মস্কো লক্ষ্য করে হামলা না চালাতে ইউক্রেনকেও ট্রাম্পের সতর্কবার্তা

পুতিনের শর্তে সম্মত হতে হবে পশ্চিমা বিশ্বকে। তা না হলে ইউক্রেনে লড়াই চালিয়ে যাবে রাশিয়া। যুদ্ধক্ষেত্রে রুশ সেনাদের অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকায় বাড়তে পারে পুতিনের আঞ্চলিক দাবি-দাওয়াও; ক্রেমলিনের ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাতে এমনটাই জানিয়েছে রয়টার্স। রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে নতুন মার্কিন অস্ত্র সহায়তা ইউক্রেনের পথে রয়েছে জানিয়ে পুতিনের প্রতি ক্ষোভ জানিয়েছেন ট্রাম্প। যদিও, মস্কো লক্ষ্য করে হামলা না চালাতে ইউক্রেনকেও সতর্ক করেছেন তিনি। এদিকে, যুদ্ধের মধ্যেই ইউক্রেন সরকারে বড় ধরনের রদবদলের অংশ হিসেবে পদত্যাগ করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী।

পুতিনের ওপর হতাশ, তবে সম্পর্ক ছিন্ন করিনি: ট্রাম্প

পুতিনের ওপর হতাশ, তবে সম্পর্ক ছিন্ন করিনি: ট্রাম্প

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ওপর হতাশ, তবে সম্পর্ক ছিন্ন করেননি। বিবিসিকে টেলিফোনে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বন্ধু হিসেবে পরিচিত পুতিনের ওপর বিশ্বাস হারানোর প্রশ্নে ট্রাম্প বলেন, তিনি কাউকেই বিশ্বাস করেন না। ২০ মিনিটের সাক্ষাৎকারে ন্যাটোর প্রতি সমর্থন এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ নিয়েও কথা বলেন ট্রাম্প।

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট মিসাইলে বদলাতে পারে যুদ্ধের গতিপথ

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট মিসাইলে বদলাতে পারে যুদ্ধের গতিপথ

ইউক্রেনকে মার্কিন প্রেসিডেন্টের অস্ত্র সরবরাহের কথা পুনর্ব্যক্ত করার খবরে বিশ্বজুড়ে আবারও আলোচনায় প্যাট্রিয়ট এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম। শক্তিশালী এই আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা অস্ত্রভাণ্ডারে যুক্তের মাধ্যমে যুদ্ধের গতিপথ পরিবর্তন হবার বিষয়ে আশাবাদী ইউক্রেনীয়রা। কিয়েভের জন্য শতকোটি ডলার মূল্যের সার্ফেস টু এয়ার মিসাইলটি বিক্রির বিষয়ে ওয়াশিংটন ইতিবাচক ইঙ্গিত দিয়েছে বলে দাবি বার্লিনের।

যুদ্ধ বন্ধ না করলে মস্কোর ওপর ১০০ শতাংশ সেকেন্ডারি শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

যুদ্ধ বন্ধ না করলে মস্কোর ওপর ১০০ শতাংশ সেকেন্ডারি শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। অন্যথায় মস্কোর ওপর ১০০ শতাংশ সেকেন্ডারি শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি তার। ইউক্রেনকে অস্ত্র দেয়ার বিষয়ে ন্যাটো প্রধান মার্ক রুটের সঙ্গে বৈঠকের পর এ কথা বলেন ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনে ব্যাপক পরিসরে অস্ত্র পাঠাতে যাচ্ছে বলে নিশ্চিত করেন ন্যাটোর প্রধান। তবে যুক্তরাষ্ট্রের এ নিষেধাজ্ঞাকে থোরাই কেয়ার করলো মস্কো।

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। অন্যথায় মস্কোর ওপর ১০০ শতাংশ সেকেন্ডারি শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি তার।

সহায়তা নয়, বাণিজ্যের জন্য ইউক্রেনকে অস্ত্র পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

সহায়তা নয়, বাণিজ্যের জন্য ইউক্রেনকে অস্ত্র পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

সহায়তা নয়, এবার বাণিজ্যের জন্য ইউক্রেনকে অস্ত্র পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র—জানালেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কোটি ডলারের প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা দিয়ে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেনে পাঠানো অস্ত্রের পুরো দাম আদায় করা হবে।

রাশিয়ার ওপর অসন্তুষ্ট ট্রাম্প, ইউক্রেনে পাঠাচ্ছেন সামরিক সরঞ্জাম

রাশিয়ার ওপর অসন্তুষ্ট ট্রাম্প, ইউক্রেনে পাঠাচ্ছেন সামরিক সরঞ্জাম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি ইউক্রেনে উন্নত সামরিক সরঞ্জাম পাঠাচ্ছেন। আজ (সোমবার, ১৪ জুলাই) এয়ার ফোর্স ওয়ানের বাইরে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘মূলত আমরা ইউক্রেনে প্রচুর উন্নত সামরিক সরঞ্জাম পাঠাতে চলেছি।’

ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়াকে পূর্ণ সমর্থনের ঘোষণা কিম জং উনের

ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়াকে পূর্ণ সমর্থনের ঘোষণা কিম জং উনের

ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়ার যেকোনো পদক্ষেপে পূর্ণ সমর্থন দেয়ার ঘোষণা দিলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন। এতে রাশিয়ায় আরও বেশি উত্তর কোরিয়ার সেনা পাঠানো হতে পারে বলে শঙ্কা বাড়ছে। তবে ন্যাটোর মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি অস্ত্র পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ায় ভীত নন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।

ইউক্রেনে অস্ত্র সরবরাহ প্রক্রিয়া শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র

ইউক্রেনে অস্ত্র সরবরাহ প্রক্রিয়া শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র

যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবকে রাশিয়া উপেক্ষা করায় অবশেষে ইউক্রেনে অস্ত্র সরবরাহ প্রক্রিয়া শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর মাধ্যমে ইউক্রেনকে অস্ত্র দেয়া হবে বলে নিশ্চিত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ইউক্রেনকে সহায়তা দেয়ার ব্যাপারে আরও গুরুত্ব দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা আইওএময়ের প্রধান। এ পরিস্থিতিতে উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছে রাশিয়া।

ইউক্রেনকে ১২০০ কোটি ডলারের সহায়তার প্রতিশ্রুতি; ফান্ড গঠনে এগোচ্ছে ইউরোপ

ইউক্রেনকে ১২০০ কোটি ডলারের সহায়তার প্রতিশ্রুতি; ফান্ড গঠনে এগোচ্ছে ইউরোপ

রোমে ইউক্রেন রিকোভারি কনফারেন্সের প্রথম দিনেই দেশটির জন্য সহায়তার প্রতিশ্রুতি ছাড়িয়েছে ১ হাজার ২০০ কোটি ডলার। পাশাপাশি তৈরি করা হচ্ছে দেশটির জন্য সবচেয়ে বড় তহবিল ইউরোপীয়ান ফ্ল্যাগশিপ ফান্ড। ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্টের দাবি, সামরিক সহায়তা পুনরায় শুরু করার ইঙ্গিত দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এদিকে কুয়ালালামপুরে রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর সংঘাত নিরসনে মস্কোর আগ্রহের অভাবে হতাশা প্রকাশ করেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।