
ঘূর্ণিঝড় আতঙ্কে রামগতি ও কমলনগর উপজেলার ১৫ ইউনিয়ন
লক্ষ্মীপুরের চরাঞ্চলে একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগে আতঙ্কিত উপকূলের বাসিন্দারা। লক্ষ্মীপুরের পাঁচটি উপজেলার মধ্যে চারটিই উপকূলীয়। উপজেলাগুলো হলো- সদর, রামগতি, কমলনগর ও রায়পুর। এর মধ্যে রামগতি ও কমলনগর উপজেলার ১৯টি ইউনিয়নের মধ্যে প্রায় ১৫টিতে প্রতিরক্ষা বাঁধ বা বেঁড়িবাধ না থাকায় সেসব জায়গার বাসিন্দারা আতঙ্কে দিন পার করছেন।

ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় মাটি দিয়ে বেড়িবাঁধ নয়, প্রযুক্তি ব্যবহারের দাবি উপকূলবাসীর
উপকূলীয় এলাকার মানুষের জানমাল রক্ষায় ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস থেকে বাঁচার জন্য ঘূর্ণিঝড় - জলোচ্ছ্বাস সহিষ্ণু বেড়িবাঁধ তৈরি করা প্রয়োজন। এমনই দাবি করেছেন উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দারা। তীব্র ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় এখন শুধু মাটি দিয়ে নয়, বেড়িবাঁধ নির্মাণে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা উচিত বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এদিকে পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, বরিশাল বিভাগে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণে আড়াই হাজার কোটি টাকার প্রকল্প মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এটি পাশ হলে উপকূলবাসী টেকসই বেড়িবাঁধ পাবে।