অপারেশন-সিন্দুর
জয়-পরাজয়ের হিসাব ছাড়াই প্রশংসায় ভাসছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী

জয়-পরাজয়ের হিসাব ছাড়াই প্রশংসায় ভাসছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী

৮৭ ঘণ্টার ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে জয়ী কে? এ বিষয়ে দ্বিমত থাকলেও বিশ্লেষকদের দাবি, সবচেয়ে বেশি লাভবান হয়েছে পাকিস্তান সামরিক বাহিনী। জনসমর্থনের পাশাপাশি সেনাবাহিনী বন্দনায় ব্যস্ত পাকিস্তানিরা। তবে এ সমর্থন কতদিন অব্যাহত থাকবে, তা নিয়ে রয়েছে শঙ্কা।

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ক্ষতির অঙ্কে এগিয়ে কে?

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ক্ষতির অঙ্কে এগিয়ে কে?

ভারত-পাকিস্তানের সংঘাত উত্তেজনা চলমান থাকলে চার সপ্তাহে উভয় দেশের অর্থনৈতিক ক্ষতি ও যুদ্ধ রসদ ব্যয় মিলিয়ে ৫০ হাজার কোটি ডলারে পৌঁছাবে বলে শঙ্কা করা হচ্ছে। যেখানে ভারতীয় বিমান বাহিনীর প্রতিটি বিমানের আনুমানিক জ্বালানি এবং পরিচালনা খরচ ধরা হয়েছে প্রায় ৮০ হাজার ডলার। অন্যদিকে প্রতিদিন পাকিস্তানের বিমান বাহিনীর খরচ ধরা হয়েছে আড়াই কোটি ডলারেরও বেশি। এভাবে চলতে থাকলে উভয় দেশই বড় ধরনের অর্থনৈতিক চাপ পড়বে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। জিও নিউজসহ বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এমন তথ্য।

পাকিস্তানকে ১৪০ কোটি ডলারের ঋণ সহায়তার অনুমোদন আইএমএফের

পাকিস্তানকে ১৪০ কোটি ডলারের ঋণ সহায়তার অনুমোদন আইএমএফের

ভারতের সুপারিশের পরও পাকিস্তানের জন্য ১৪০ কোটি ডলারের ঋণ সহায়তার অনুমোদন দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। ৭০০ কোটি ডলার অর্থ সহায়তা প্রকল্পের মধ্যে ছাড় হচ্ছে ১০০ কোটি ডলারের বেশি।

অপারেশন সিন্দুর: ভারতকে উচিত জবাব দেয়ার পক্ষে পাকিস্তানিরা

অপারেশন সিন্দুর: ভারতকে উচিত জবাব দেয়ার পক্ষে পাকিস্তানিরা

অপারেশন সিন্দুর ঘিরে ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা এখন তুঙ্গে। পেহেলগাম ইস্যুতে যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি করায় ভারতকে উচিত জবাব দেয়ার পক্ষে পাকিস্তানের সাধারণ জনতা। প্রয়োজন হলে ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে চান তারা। অন্যদিকে উত্তেজনা প্রশমনে পদক্ষেপের দাবি জম্মু ও কাশ্মীরের বাসিন্দাদের।

কী হতে পারে যদি পাকিস্তান ‘অপারেশন সিন্দুরের’ জবাব দেয়?

কী হতে পারে যদি পাকিস্তান ‘অপারেশন সিন্দুরের’ জবাব দেয়?

অপারেশন সিন্দুরের জবাবে পাকিস্তান যদি ভারতের বেসামরিক স্থাপনায় হামলা চালায় তাহলে সর্বাত্মক যুদ্ধ বেঁধে যাওয়ার পূর্ণ শঙ্কা আছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তারা মনে করছেন, চলমান এই উত্তেজনার সুযোগে এশিয়ার অর্থনৈতিক অংশীদারত্বমূলক সম্পর্কে ‘কি-ফ্যাক্টর’ হয়ে উঠতে পারে চীন-যুক্তরাষ্ট্র। নয়া মেরুকরণ আসতে পারে মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতেও।