
পটুয়াখালীতে পান চাষে স্বাবলম্বী হচ্ছেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা
খাবার শেষে পান ছাড়া ভোজনরসিক বাঙালির মন ভরে না। দেশের গন্ডি পেরিয়ে বিদেশেও বাড়ছে পানের চাহিদা। বর্তমানে পটুয়াখালীতে পান চাষে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার ও প্রণোদনা নিশ্চিত হলে গ্রামীণ অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে এই কৃষি পণ্য। পটুয়াখালীতে দোআঁশ মাটিতে জুন মাস থেকে চালিতাবোটা, মহানলী ও মিঠা জাতের পান চাষ শুরু হয়। প্রতি বিঘা পানের বরোজ থেকে বছরে ২ থেকে ৩ লাখ টাকা আয় করেন চাষিরা। জেলায় ৫ হাজারের বেশি চাষি পান আবাদ করছেন। স্থানীয় হাটে পান বিক্রি করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। চলতি বছর জেলায় উৎপাদিত পানের বাজারমূল্য অন্তত দেড় শ’ কোটি টাকা।

বেশি লাভ হওয়ায় পেঁপে চাষে ঝুঁকছেন চাষিরা
খরচের চেয়ে বেশি লাভ হওয়ায় পটুয়াখালীতে দিন দিন পেঁপে চাষে ঝুঁকছেন চাষিরা। উন্নত পেপে চাষে আসছে কাঙ্খিত সফলতা। তবে এ বছর অতি বৃষ্টিতে মরে গেছে অনেক বাগানের সিংহভাগ গাছ। এতে বড় লোকসানের শঙ্কায় চাষিরা। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদেরকে সরকারি সহায়তার আশ্বাস কৃষি বিভাগের।