গলাচিপা উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. নাহিদ হাসান বলেন, ‘আমরা নিয়মিত পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি। কৃষকরাও পান চাষ করে লাভবান হচ্ছে। এখানের পান বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় যাচ্ছে এবং ঢাকা থেকে বাইরেও রপ্তানি হচ্ছে।’
পানের ওষুধি গুণাবলী থাকায় চাহিদা বাড়ার সঙ্গে বেড়েছে চাষাবাদও। চলতি বছর ১৪৫ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকার পান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে।
কৃষি কর্মকর্তা আরজু আক্তার বলেন, ‘সরকার যদি কোনো প্রণোদনা কর্মসূচি চালু করে; তাহলে আমাদের বাকি যে কৃষকরা একটু অস্বচ্ছল আছেন, তারাও এটার অন্তর্ভুক্ত হতে পারবে। আর বেশি পরিমাণ পান উৎপাদন হলে আমরা দেশের চাহিদা মিটিয়ে বাইরেও রপ্তানি করতে পারবো।’
পটুয়াখালী কৃষি অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘গত বছর আমাদের পানের আবাদ ছিল ৩৫০ হেক্টর। তবে এ বছর তা বেড়ে হয়েছে ৬৪৫ হেক্টর। ভবিষ্যতে অর্থকরি ফসল হিসেবে এটার আবাদ ও উৎপাদন দুটোই বাড়বে।’