মংরী শহরের রিজার্ভ বাজার নাপ্পি ঘাটার এলাকার নাপ্পি ব্যবসায়ী। তবে তার মৃত্যুর কারণ তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ।
মৃত মংরী রাখাইনের স্বজন রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নাইনাইং বলেন, ‘মংরী আমার ফুফুর স্বামী। সর্বশেষ বুধবার রাতে স্ত্রীর সাথে ফোনে কথা হয়েছে তার। এরপর থেকেই যোগাযোগ বন্ধ। আজ মরদেহ ভেসে উঠার খবর পেয়ে নিশ্চিত হয়েছি।’
স্বজনরা জানান- সংসারে দুই ছেলে আর স্ত্রী রয়েছে তার। বড়ছেলে পুলিশে চাকরি আর ছোট ছেলে পড়াশোনা করছেন। তবে স্ত্রী থাকেন চকোরিয়ায়। একাই নাপ্পি ঘাটায় নাপ্পির ব্যবসা করতেন মংরী। নিয়মিত মদও খেতেন।
মংরীর প্রতিবেশী মো. আবুল বলেন, কারো সাথে শত্রুতার কথা কখনোই শুনিনি। তবে নিয়মিত মদ খেতেন। কেউ তাকে মেরে ফেলবে এটা মনে হয় না।’
কোতোয়ালি থানার ওসি মো. সাহেদ উদ্দিন বলেন- মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে মৃত্যুর কারণ জানা যায়নি।