এরমধ্যে ৪ নম্বর ওয়ার্ডের রসুলপুর মৌজার রসুলপুর, ব্যাপরিপাড়া, সরকারপাড়া এবং উত্তর বালাডোবা গ্রামে প্রায় ৩ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ভাঙন চলছে। ভাঙনে বিলীন হচ্ছে সড়ক, ভিটেমাটি, আবাদী জমি ও গাছপালা। ভাঙনের হুমকিতে পড়েছে মসজিদ ও বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন স্থাপনা। ফলে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ভাঙন কবলিত মানুষ।
বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বা্বলু মিয়া জানান, গত কয়েকদিনে অর্ধ শতাধিক পরিবার ভাঙনে ভিটেমাটি হারিয়েছেন। এরমধ্যে রসুলপুর গ্রামে ১৫টি পরিবার, ব্যাপারিপাড়া গ্রামে ১০টি পরিবার, সরকারপাড়া গ্রামে ২০টি পরিবার এবং উত্তর বালাডোবা গ্রামে ১০টি পরিবার ভাঙনে ভিটেমাটি হারিয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিবুল হাসান জানান, রসুলপুর এলাকায় ভাঙন রোধে এক হাজার বস্তা বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলার অনুমোদন পাওয়া গেছে। শিগগিরই কাজ শুরুর প্রক্রিয়া চলছে।