ভাঙন
মৌলভীবাজারের বন্যা-ভাঙন আতঙ্কে মনু ও ধলাই নদীপাড়ের মানুষ

মৌলভীবাজারের বন্যা-ভাঙন আতঙ্কে মনু ও ধলাই নদীপাড়ের মানুষ

মৌলভীবাজারের মনু ও ধলাই নদীর পাড়ের মানুষ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প থাকা সত্ত্বেও বেড়িবাঁধের অসম্পূর্ণ কাজের কারণে বন্যা এবং নদী ভাঙনের আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। নদীর পানি বৃদ্ধি পেলে ঘরবাড়ি ও ফসল নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার শঙ্কায় এলাকাবাসী চরম উদ্বেগে রয়েছেন। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা জানান, নানা জটিলতার কারণে প্রকল্পের কাজ বন্ধ থাকলেও শিগগিরই বাঁধ মেরামতের কাজ শুরু হবে। জেলা প্রশাসক জানিয়েছেন, জমি অধিগ্রহণের টাকা বরাদ্দ পেলে স্থায়ী সমাধান নেয়া হবে।

বর্ষা মৌসুমে নদী ভাঙন, অস্তিত্ব সংকটে পাটুরিয়া ফেরিঘাট

বর্ষা মৌসুমে নদী ভাঙন, অস্তিত্ব সংকটে পাটুরিয়া ফেরিঘাট

পদ্মা সেতু চালু হলেও একটুও গুরুত্ব কমেনি পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথের। চাপ কিছুটা কমলেও এখনও প্রতিদিন পারাপার হচ্ছে দেড় থেকে দুই হাজার যানবাহন এবং কয়েক হাজার যাত্রী। তবে বর্ষা মৌসুমে তীব্র স্রোত আর ভাঙনে, অস্তিত্ব সংকটে পাটুরিয়া ফেরিঘাট। স্থানীয়দের অভিযোগ, আগে থেকেই প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিলে ঠেকানো যেত ক্ষয়ক্ষতি, আর ঘাট সংস্কারে উদ্যোগ নেয়ার দাবি বিআইডব্লিউটিএ'র।

প্রায় ২৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পুনরায় সচল পাটুরিয়া ৪ নম্বর ফেরিঘাট

প্রায় ২৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পুনরায় সচল পাটুরিয়া ৪ নম্বর ফেরিঘাট

প্রায় ২৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর আবারও সচল হয়েছে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়ার ৪ নম্বর ফেরিঘাট। পদ্মা নদীর তীব্র স্রোত ও ভাঙনের কারণে বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) ভোরে ফেরিঘাটটির দুটি র‍্যাম্প পানিতে ডুবে গেলে ফেরি চলাচল সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যায়। এতে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার সঙ্গে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের ফেরি যোগাযোগ ব্যাহত হয়।

পদ্মার ভাঙনে পাটুরিয়ার ৪ নম্বর ফেরিঘাট বন্ধ, ব্যাহত ফেরি চলাচল

পদ্মার ভাঙনে পাটুরিয়ার ৪ নম্বর ফেরিঘাট বন্ধ, ব্যাহত ফেরি চলাচল

পদ্মা নদীর তীব্র স্রোত ও ভাঙনের কারণে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়ার ৪ নম্বর ফেরিঘাট বন্ধ হয়ে গেছে। আজ (বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট) ভোরে ভাঙনের ফলে ফেরিঘাটের র‍্যাম্প পানিতে ডুবে গেলে ঘাটটি দিয়ে ফেরি চলাচল সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দেয়া হয়।

পদ্মা সেতুর প্রকল্প এলাকায় ভয়াবহ ভাঙন, নদীতে বিলীন ৮০০ মিটার বাঁধ

পদ্মা সেতুর প্রকল্প এলাকায় ভয়াবহ ভাঙন, নদীতে বিলীন ৮০০ মিটার বাঁধ

শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকা রক্ষা বাঁধটির ৮০০ মিটার অংশ নদীতে বিলীন হয়েছে। ফলে, ঝুঁকির মুখে রয়েছে সেতু সংলগ্ন অবকাঠামো ও হাট-বাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও বিস্তীর্ণ জনপদ। অব্যাহত ভাঙন ঝুঁকিতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে অন্তত ৬০০ পরিবার।

শরীয়তপুরে পদ্মার ভাঙনে নদীগর্ভে বিলীন বহু স্থাপনা

শরীয়তপুরে পদ্মার ভাঙনে নদীগর্ভে বিলীন বহু স্থাপনা

শরীয়তপুরের জাজিরায় আবারো ভয়াল রূপ ধারণ করেছে পদ্মা। ভাঙনের শিকার হয়ে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে গাছপালাসহ বহু স্থাপনা। স্থানীয়রা এ বিষয়ে জানায়, ভোর থেকেই নদীর ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করে। আলমখা কান্দির জিরো পয়েন্ট এলাকায় পদ্মা সেতু প্রকল্পরক্ষা বাঁধের শেষ অংশ ভেঙে যায়। নিমিষেই পদ্মার গর্ভে তলিয়ে যায় গাছপালা। আলমখা কান্দি জামে মসজিদের দোতলা পাকা ভবনটি ভাঙনের শিকার হয়ে পদ্মা নদীতে ডুবে যায়।

কক্সবাজারে বৃষ্টি-ঝড়ের দুর্ভোগ; টেকনাফ মেরিন ড্রাইভে ভয়াবহ ভাঙন

কক্সবাজারে বৃষ্টি-ঝড়ের দুর্ভোগ; টেকনাফ মেরিন ড্রাইভে ভয়াবহ ভাঙন

ভারী বৃষ্টি-ঝড়ো হাওয়ায় বিপর্যস্ত পর্যটন শহর কক্সবাজার। বিপাকে পর্যটকরাও। এদিকে, টেকনাফ মেরিন ড্রাইভের ভাঙন ক্রমেই বড় হচ্ছে। অস্বাভাবিক জোয়ারে তিনটি স্থানে ধসে গেছে গুরুত্বপূর্ণ এ উপকূলীয় সড়ক। স্থানীয়দের দাবি, প্রতিবছর জিওব্যাগ বসানো হলেও স্থায়ী বাঁধ নির্মাণে নেয়া হয়নি কোনো উদ্যোগ। এরইমধ্যেই সেনাবাহিনী মেরিন ড্রাইভে সংস্কার কাজ শুরু করছে। সেইসঙ্গে ভাঙন ঠেকাতে সীওয়াল নির্মাণের পরিকল্পনাও নেয়া হয়েছে। তবে সৈকতের ভাঙন ঠেকাতে এখনো মাঠে নামেনি পানি উন্নয়ন বোর্ড।

পদ্মার গতিপথ পরিবর্তন: ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় আড়াই শতাধিক পরিবার

পদ্মার গতিপথ পরিবর্তন: ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় আড়াই শতাধিক পরিবার

পদ্মাসেতুর মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হলেও বিশাল এ স্থাপনার প্রভাব পড়েছে নদীর প্রবাহে। সেতু এলাকায় হারিয়েছে চিরচেনা প্রমত্তার রূপ। পলি পড়ে সৃষ্টি হয়েছে বিশাল চর। নদীর গতিপথ পরিবর্তন হয়ে দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙন। গেলো ৮ মাসে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে সেতু প্রকল্প রক্ষা বাঁধের ৫শ মিটার। ভাঙনে সর্বস্ব হারিয়েছেন আড়াই শতাধিক পরিবার। কর্তৃপক্ষ বলছে মরফোলজিক্যাল জরিপ শেষেই নেয়া যাবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা।

ফেনীতে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা: প্রশাসনকে দায়ী করছেন স্থানীয়রা

ফেনীতে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা: প্রশাসনকে দায়ী করছেন স্থানীয়রা

টানা বর্ষণে ফেনীর মুহুরি, কহুয়া ও সিলোনীয়া নদীর বাঁধের ১১টি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। প্লাবিত হয়েছে ২৫টির বেশি গ্রাম। আজ (বুধবার, ৯ জুলাই) ভোর ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় প্রায় ৪শ' মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এতে, ফেনী শহর জুড়েও দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। সীমা ছাড়াচ্ছে ভোগান্তি। জলাবদ্ধতার জন্য প্রশাসনকে দায়ী করছেন স্থানীয়রা। স্থানীয়দের মতে, নদী বাঁধের যথাযথ মেরামত, খাল দখলমুক্ত ও নিষ্কাশন ব্যবস্থায় ড্রেনগুলোকে কার্যকর করা গেলে দুর্ভোগ কমানো সম্ভব ছিল।

পদ্মা সেতুর কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড রক্ষায় নির্মিত বাঁধে আবারও ভাঙন

পদ্মা সেতুর কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড রক্ষায় নির্মিত বাঁধে আবারও ভাঙন

পদ্মা সেতুর কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড রক্ষায় নির্মিত তীর রক্ষা বাঁধে আবারও ভাঙন। শরীয়তপুরের জাজিরার মাঝিরঘাট এলাকায় হঠাৎ ধসে গেছে বাঁধের ২০০ মিটার এলাকা। নদীতে বিলীন হয়েছে একাধিক বসতবাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।

টানা বৃষ্টিতে কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সড়কে ভাঙন

টানা বৃষ্টিতে কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সড়কে ভাঙন

বান্দরবানে টানা তিন দিনের বৃষ্টিতে টংকাবতী ইউনিয়নের হেডম্যান পাড়া এলাকায় বান্দরবান-সুয়ালক-লামা বাইপাস সড়কের তিনটি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ফলে শুক্রবার (৩০ মে) থেকে গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কে যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে। স্থানীয়রা বলছেন, দুই বছর আগে কোটি টাকা ব্যয়ে সড়কটি কার্পেটিং করা হয়। এরপর থেকে আর কোনো সংস্কার হয়নি। ফলে প্রতি বর্ষায় পাহাড়ি ঢলে ভেঙে যাচ্ছে সড়কের বিভিন্ন অংশ। বর্তমানে সড়কটি যেন একটি মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে।

কুড়িগ্রামে নদী ভাঙনের কারণে গৃহহীন অর্ধ শতাধিক পরিবার

কুড়িগ্রামে নদী ভাঙনের কারণে গৃহহীন অর্ধ শতাধিক পরিবার

চলতি বছর বৈশাখের শুরুতে ব্রহ্মপুত্রসহ বিভিন্ন নদ-নদীতে পানি বাড়তে শুরু করেছে। এর ফলে কুড়িগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় নদীর পাড় ভাঙতে শুরু করেছে। ব্রহ্মপুত্র, ধরলা ও দুধকুমার নদীর মিলনস্থল উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়ন অবস্থিত। গ্রামের সংখ্যা ৩০টি। সব গ্রামই এখন কমবেশি ভাঙন কবলিত।