স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সকালে কবরস্থানের পাশেই একটি পানির ট্যাংকের নির্মাণকাজ চলছিল। এ সময় শ্রমিকরা কবরস্থানের প্রধান গেট খোলা দেখতে পান। সন্দেহ হলে ভেতরে গিয়ে দেখতে পান, কয়েকটি কবর খোঁড়া অবস্থায় রয়েছে। পরে বিষয়টি কবরস্থান পরিচালনা কমিটিকে জানানো হয়।
পরিচালনা কমিটির সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে নিশ্চিত হন কবরগুলোতে কোনো কঙ্কাল নেই। বিষয়টি জানাজানি হলে দ্রুত এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
বেতিলা-মিতরা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. জাকির হোসেন জানান, চুরি হওয়া কঙ্কালগুলোর মধ্যে চারজন পুরুষ ও একজন নারী। সবাইকে গত পাঁচ থেকে থেকে মাসের মধ্যে দাফন করা হয়েছিল।
এ বিষয়ে সদর থানার ওসি এসএম আমান উল্লাহ বলেন, ‘স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করা হচ্ছে। কবরস্থান কমিটির পক্ষ থেকে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। দোষীদের চিহ্নিত করে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।’