এসময় হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা, ওষুধে অনিয়ম এবং চিকিৎসকদের দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগের সত্যতা যাচাই করেন দুদকের অভিযানিক দল।
দুই ঘণ্টাব্যাপী অভিযানে হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ড, সরকারি ওষুধের ফার্মেসি, স্টোররুম ও প্রশাসনিক কক্ষের বিভিন্ন নথিপত্র যাচাই করে দুদক।
দুদকের সহকারী পরিচালক জুয়েল মজুমদার বলেন, ‘সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছেন তারা।’
হাসপাতালে বিভিন্ন সময়ে বরাদ্দকৃত সরকারি ওষুধ ছাড়া বিভিন্ন পণ্য ও টেন্ডারের মাধ্যমে কেনা ওষুধের কোনো নথি পায়নি দুদক।
এছাড়াও হাসপাতালে রোগীদের মানসম্মত সেবা না দেওয়া ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় দায়িত্বশীলদের অবেলার পাশাপাশি হাসপাতাল প্রধানসহ বিভিন্ন কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ডাক্তারদের বিরুদ্ধে নিয়মানুযায়ী অফিস না করার প্রমাণও পেয়েছে দুদক দল।
সপ্তাহের প্রায়দিন হাসপাতালে অনুপস্থিত থাকলেও কর্তৃপক্ষ তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। সকল ডকুমেন্টস যাচাই শেষে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানান দুদকের এ কর্মকর্তা।