স্থানীয়রা জানান, গত বছরও একই স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছিল। বিষয়টি পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হলেও তারা যথাযথ ব্যবস্থা নেয়নি। ফলে চলতি বছর আবারও একই জায়গায় বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দ্রুত মেরামত না হলে আশপাশের বেশ কয়েকটি গ্রাম ও মাছের ঘের প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলেও জানায় এলাকাবাসী।
এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী জানান, বাঁধটি মেরামতের জন্য বড় আকারের একটি নৌকার প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু নদীতে পানি না থাকায় এখনো নৌকা পৌঁছায়নি। তবে তারা আশাবাদী আজ বা আগামীকাল সকালের মধ্যে ভৈরব থেকে নৌকা এসে পৌঁছাবে এবং দ্রুত মেরামত কাজ শুরু হবে। আপাতত ক্ষতিগ্রস্ত স্থানে কিছু জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে।
স্থানীয় প্রশাসন ও এলাকাবাসী পরিস্থিতির ওপর সতর্ক নজর রাখছেন। একই সঙ্গে নদীপাড়ে স্বেচ্ছাশ্রমে পাহারা চালিয়ে যাচ্ছেন স্থানীয় তরুণরা। সবাই বন্যা ও বাঁধ ভাঙনের আশঙ্কা থেকে মুক্তি পেতে সরকারের দ্রুত পদক্ষেপ কামনা করছেন।