দুপুরের গরম শেষে বিকেলের হিমেল হাওয়ায় সৈকতের বালুকাবেলায় জমে উঠে ঘুড়ি উড়ানো, বীচ বাইক, জেটস্কি আর ঘোড়ায় চড়ার আনন্দ। প্রিয় মুহূর্তগুলো ধরে রাখতে অনেকেই ব্যস্ত মুঠোফোন বা ক্যামেরার লেন্সে।
হোটেল-মোটেল ব্যবসায়ীদের ভাষ্য, বর্তমানে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কক্ষ বুকড। আগামীকাল থেকে বাড়বে আরও পর্যটক।
সমুদ্র সৈকতের বাইরেও ভিড় দেখা গেছে হিমছড়ি, ইনানী, বার্মিজ মার্কেট, রামুর বৌদ্ধ বিহার আর ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে। পর্যটকদের নিরাপত্তায় তিন স্তরের নিরাপত্তা বলয়ের ব্যবস্থা করেছে ট্যুরিস্ট পুলিশ।
প্রকৃতির সান্নিধ্যে পরিবার-পরিজনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে কক্সবাজার এখন পর্যটকদের মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে।