তিনি বলেন, ‘বিগত সময়ে পুলিশের কিছু স্বার্থান্বেষী মহল নিজেদের স্বার্থে বাহিনীকে ব্যবহার করেছে। এতে জনমানুষের মধ্যে অসন্তোষ তৈরি হয়েছে, যার প্রতিফলন আমরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র অভ্যুত্থানে দেখেছি।’
অ্যাডিশনাল আইজি আরও বলেন, ‘এ অভ্যুত্থান প্রমাণ করেছে; জনমতের বিপরীতে গিয়ে কখনও টিকে থাকা যায় না। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সেবা নিশ্চিত করতে না পারলে উন্নয়নও সম্ভব নয়।’
তিনি জানান, বর্তমান সরকার পুলিশের সংস্কারে জোর দিয়েছে। বাহিনীকে একটি আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর ও জনবান্ধব সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরের জন্য ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
‘এই সংস্কার প্রক্রিয়া সফল হলে অতীতের নীতি বিচ্যুতি থেকে শিক্ষা নিয়ে বস্তুনিষ্ঠতার সঙ্গে জনগণের আস্থা অর্জন সম্ভব হবে,’- বলেন মো. দেলোয়ার হোসেন মিয়া।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন নোয়াখালী পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারের কমান্ড্যান্ট ডিআইজি মো. হায়দার আলী খান, অ্যাডিশনাল ডিআইজি খোন্দকার নুরূন্নবী, নোয়াখালী জেলার পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল ফারুকসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।