গেলো বছর চালু হওয়া বন্দরটির কার্যক্রম দীর্ঘ দিন থেকে বন্ধ থাকায় আজ (শুক্রবার, ১ আগস্ট) পর্যবেক্ষণে আসেন উপদেষ্টা। বেলা সাড়ে ১১টায় বন্দরে এসে তিনি নদীর গতিপথ, অবকাঠামো স্থাপনের জায়গাসহ পুরো এলাকা ঘুরে দেখেন ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলেন।
নৌপরিবহন উপদেষ্টা বলেন, ‘জাতীয় পর্যায়ে চট্টগ্রাম, মংলাসহ অন্যান্য পোর্টগুলোতে বেশিরভাগ সমস্যাই ছিল এনবিআর কেন্দ্রীক। তবে বিশেষ করে এনবিআরের বর্তমান সেট-আপের আন্তরিকতা আছে, তাতে রাজশাহীর নদীবন্দরের সমস্যা কাটবে।
এছাড়াও নদীর নাব্যতা নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ভারতের সঙ্গে সমন্বয় করা হবে বলেও জানান তিনি। এর আগে, বন্দর নিয়ে ব্যবসায়ী ও স্থানীয়দের সঙ্গে সংক্ষিপ্ত এক মতবিনিময়ের আয়োজন করা হয়।
এসময় রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার আব কমার্সসহ স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বন্দরের উপযোগীতা নিয়ে বক্তব্য রাখেন। বক্তব্যে ভারত থেকে পাথর তুলা ও ফ্লাইঅ্যাস আমদানিতে অন্যান্য বন্দরের তুলনায় বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ের বিষয়টি তুলে ধরেন ব্যবসায়ীরা।