এছাড়া বন্যার পানি ঢুকে পড়েছে ছয়টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে। এতে ব্যাহত হচ্ছে পাঠদান। পদ্মাপাড়ের বাসিন্দারা জানান, নদীর পানি বাড়ায় ব্যাহত হচ্ছে তাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা।
এদিকে, ফসলি জমি ডুবে যাওয়ায় দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে কৃষকরা। পানি এখনও বিপৎসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। দু-একদিনের মধ্যে পানি কমতে শুরু করবে বলে জানায় পানি উন্নয়ন বোর্ড।