পানি বৃদ্ধিতে জেলার চার উপজেলার নদী বেষ্টিত ১৩টি ইউনিয়ন নিম্নাঞ্চলে মানুষের যাতায়াতসহ নানা ভোগান্তি বেড়েছে। দেখা দিয়েছে নদী ভাঙন।
ফরিদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিব হোসেন বলেন, ‘ধারাবাহিক পানি বৃদ্ধিতে নদীতে স্রোতের পরিমাণ বেড়েছে, আর এতেই নদ-নদীর বিভিন্ন অংশে দেখা দিয়েছে ভাঙন । আমরা অতি জরুরী স্থানে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধে চেষ্টা করে যাচ্ছি।’
আরও পড়ুন:
ফরিদপুর সদর উপজেলায় ডিক্রীরচর ইউনিয়ন ও নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায় সেখান মানুষ যাতায়াতের জন্য নৌকা ব্যবহার করছে। সড়ক ও হাঁটাচলার পথগুলোতে পানি ওঠেছে । অধিকাংশ পরিবার ছোট ছেলেমেয়ে নিয়ে রয়েছে বিপদে। যাতায়াত ঝুঁকি নিয়ে চলতে হচ্ছে তাদের।
নর্থ চ্যানেল ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান মো. মোস্তাকুজ্জামান বলেন, ‘এভাবে পানি আরও কয়েক দিন বাড়তে থাকলে চরে গো-খাদ্যের সংকট সৃষ্টি হবে।’