মামলায় বলা হয়, গত বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) সকল লেনদেন শেষে ১৬ লাখ ১৬ হাজার টাকা ক্যাশসেভ রেজিস্টারে লেখা হয়। পরবর্তীতে রাত ১০টার পর জানা যায়, ব্যাংকের সকল তালা ও ভল্ট ভেঙে সম্পূর্ণ টাকা লুট হয়ে গেছে।
ঘটনার পর প্রথম কর্মদিবসেই ব্যাংকের কার্যক্রম স্বাভাবিক করা হয়েছে। পাশাপাশি টাকা লুটের ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ইতোমধ্যে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের নিয়ে ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে কৃষি ব্যাংক। বিভাগীয় পর্যায়ের কর্মকর্তারাও শাখায় উপস্থিত হয়ে তদন্ত কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করছেন।
কৃষি ব্যাংকের মুখ্য আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক (খুলনা) মো. রিয়াজুল ইসলাম জানান, ব্যাংকের কার্যক্রম স্বাভাবিক রেখেই দ্রুত তদন্ত শেষ করা হবে।