মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা তানসিভ জোবায়ের নাদিম বলেন, ‘হাসপাতালে তাকে মৃত অবস্থায় আনা হয়। হিটস্ট্রোকের বিষয়টি পরিবার বলেনি।’
বিক্ষোভকারীরা জানান, সকাল ১০ টায় ভাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আলগী ইউনিয়নবাসীর সাথে আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন। এ সময় অসুস্থবোধ করায় পাশেই নিজের মুদি দোকানে গিয়ে অবস্থান নেন। তখন অসুস্থ হয়ে পড়লে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আশরাফ হোসেন বলেন, ‘আন্দোলনে গিয়ে হিটস্ট্রোকে মারা যাওয়ার বিষয়টি আমাদের কেউ জানায়নি। যতটুকু জেনেছি উনি দোকানের ভেতর অসুস্থ পড়েছিল।’
আরও পড়ুন:
এছাড়া দক্ষিণবঙ্গের প্রবেশদ্বার ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের ভাঙ্গা গোলচত্বরসহ দুটি মহাসড়ক অবরোধের কারণে তীব্র জনভোগান্তি দেখা দিয়েছে।
দাবি আদায়ে নির্ধারিত সময় পার হওয়ায় পুনরায় আজ (মঙ্গলবার, ৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮ টা থেকে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী।
এক্সপ্রেসওয়ের ভাঙ্গা গোলচত্বর, ঢাকা-খুলনা ও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের ৭ টি স্থানে সড়কে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে, গাছ, বিদ্যুতের খুঁটি ফেলে ও বাঁশের ব্যারিকেড দিয়ে বিক্ষোভ করছেন।
এতে দক্ষিণবঙ্গে চলাচলরত ২১ জেলার সকল যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে পড়েছে।