উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নেতৃত্বে ছালিয়া গ্রামে একটি আভিযানিক দল এ অভিযান পরিচালনা করে।
অভিযান শেষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাংবাদিকদের বলেন, ‘ছালিয়া গ্রামে পাওয়া পাথরগুলো মূলত কোন কোয়ারি থেকে উত্তোলন করা হয়েছে সে বিষয়ে খতিয়ে দেখার জন্য প্রাথমিকভাবে ৬৪ হাজার ঘনফুট পাথর জব্দ করে স্থানীয় জনপ্রতিনিধির জিম্মায় দেয়া হয়েছে।’
আরও পড়ুন:
তবে মালিক পক্ষের দেয়া সব তথ্য ও উপাত্ত যাচাই-বাছাই করে উত্তোলিত পাথরগুলোর ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।
এসময় তিনি আরও বলেন, ‘যেখানেই লুটকৃত পাথরের সন্ধান পাওয়া যাবে সেখানেই অভিযান পরিচালনা করা হবে।’