আজ (রোববার, ৪ মে) সকাল ৮টা থেকে ক্লাস শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সেটি শুরু হয়নি। শিক্ষকরা বলেছেন, কুয়েট একটি শান্তিপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সেখানে যারা বিশৃঙ্খলা করেছে, তাদের শাস্তি না হলে এমন পরিস্থিতি চলতে থাকবে।
এদিকে শিক্ষার্থীরা বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকার কারণে এমনিতেই তারা পড়ালেখার পিছিয়ে গেছে। এর পরও যদি এই ধারাবাহিকতা চলমান থাকে তাহলে তাদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিতের মধ্যে পড়বে।
আরো পড়ুন:
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি বহিরাগতদের সঙ্গে কুয়েট শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের পর অচল অবস্থা বিরাজ করে। এর আগে, শিক্ষার্থীরা উপাচার্য প্রফেসর ড. মুহম্মদ মাছূদের অপশনের এক দফা দাবিতে অনশন কর্মসূচি শুরু করে।
পরবর্তীতে উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যকে অপসারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। একই সঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় চুয়েট এর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ হযরত আলীকে। তিনি গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে যোগদান করেন।
কুয়েট শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ফারুক হোসেন বলেন, ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী এবং ভিসিসহ শিক্ষকদের লাঞ্ছনাকারী ব্যক্তিদের সুষ্ঠু বিচার না হওয়া পর্যন্ত তারা একাডেমিক কার্যক্রমে ফিরবেন না।