এতে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে হালদা পাড়ের ডিম গ্রহণকারীদের মাঝে। এ বছর সংগৃহীত ডিমের পরিমাণ অন্য বছরের তুলনায় কিছুটা বেশি বলে দাবি তাদের।
হালদা গবেষক অধ্যাপক মনজুরুল কিবরিয়া জানান, গত কয়েকদিন ধরে মা মাছ নমুনা ডিম ছেড়েছে। তাই হালদা পাড়ের রাউজান ও হাটহাজারি উপজেলার প্রায় হাজার খানেক ডিম সংগ্রহকারী অধীর আগ্রহে গত কয়েকদিন অপেক্ষায় ছিলেন।
গতরাতে ডিম ছাড়া শুরু হলে বৈরি আবহাওয়া উপেক্ষা করেই তারা সংগ্রহে নামেন। সাধারণত পূর্ণিমা বা আমাবস্যার জোয়ার, বজ্রপাত, পাহাড়ি ঢলসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদান মিলে হালদার পানির তাপমাত্রা ও গুনাগুণ নির্দিষ্ট মাত্রায় আসলে মা মাছ ডিম ছাড়ে। যা সংগ্রহ করে দেশে কার্প জাতীয় মাছের রেণু পোনা সরবরাহ করে এখানকার হ্যাচারি মালিকরা।