এ ঘটনার পর থেকেই নিহত সোহাগ ও রানার চাচা মামুন এবং অভিযুক্ত তার ছেলে দিদার ও বিদ্যুৎ পলাতক রয়েছেন।
নিহতের স্বজনরা জানায়, দিদারদের নলকূপের পানি সোহাগদের বাড়ির ওপরে আসায় চলাচল করতে সমস্যা হয়। এ নিয়ে কথা কাটাকাটির জেরে সোহাগ ও রানাকে দেশিয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে দিদার ও তার ভাই বিদ্যুৎ।
আরও পড়ুন:
ছুরিকাঘাতে ঘটনাস্থলেই রানা নিহত হন। আহত অবস্থায় সোহাগকে শিবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় আইনি প্রক্রিয়া চলমান বলে জানিয়েছে শিবপুর থানা পুলিশ।
শিবপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফজাল হোসেন বলেন, ‘মরদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় কাউকে আটক করা যায়নি। আইনি প্রক্রিয়া চলমান আছে। পারিবারিক কলহের জের ধরেই এ হত্যার ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা ধারনা করছি। তদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে।’