গভর্নর বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি আরও কমিয়ে আনার লক্ষ্যে নীতি সুদহার ১০ শতাংশে স্থির রাখা হয়েছে। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথমার্ধের জন্য বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা আগের ৯.৮ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৭.২ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ শুধু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষে সম্ভব নয়। মুদ্রানীতি দিয়েই পুরোটা সমাধান হবে না। চালের বাজার অস্থির থাকায় খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেশি হচ্ছে।’ তাই সরকারকে প্রয়োজন অনুযায়ী চাল আমদানি ও পর্যাপ্ত মজুত রাখার পরামর্শ দেন তিনি।
আরও পড়ুন:
গভর্নর আরও জানান, মূল্যস্ফীতির হার ৭ শতাংশের নিচে না নামা পর্যন্ত নীতি সুদহার কমানো হবে না। পোশাক খাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পূর্ববর্তী নির্দেশনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সেটি তার অনুপস্থিতিতে দেয়া হয়েছিল এবং বিষয়টি পুরোপুরি অভ্যন্তরীণ। এ নিয়ে বিদেশিদের নাক গলানোর কিছু নেই।’
ব্যাংক মার্জার প্রসঙ্গে আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘দুর্বল এবং একীভূত হওয়ার প্রক্রিয়ায় থাকা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আমানতকারীরা তাদের পুরো অর্থ ফেরত পাবেন। এতে এসব ব্যাংক আরও শক্তিশালী হবে।’ প্রক্রিয়াটি এখন জোরেশোরে এগোচ্ছে বলেও জানান গভর্নর।