এরই মধ্যে এসব আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সম্পদ পর্যালোচনা করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। ফলে জুলাইয়ের মধ্যেই এসব ব্যাংক সরকারের নিয়ন্ত্রণে আনার প্রক্রিয়া শেষ হচ্ছে।
সম্প্রতি একটি গণমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, আসছে জুলাইয়ের মধ্যে এসব ব্যাংকগুলোকে সরকারি মালিকানায় নিয়ে প্রয়োজনীয় পুঁজি যোগান দেয়া হবে। এরপর ভিত্তি শক্ত হওয়ার পর বিদেশি বিনিয়োগকারী খোঁজা হবে।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘সরকারের হাতে ব্যাংকগুলো টেম্পোরারি থাকবে। তারপর আমরা এসব ব্যাংকের শেয়ারগুলোকে পাবলিকের কাছে হস্থান্তর করব। আমরা ইন্টারন্যাশনাল স্ট্র্যাটেজিক ইনভেস্টরদের কাছে হস্তান্তর করব। তবে এমনটা করা হবে ব্যাংক রি অর্গানাইজেশন হওয়ার পরে।
তিনি বলেন, ‘যেসব ব্যাংকের ক্যাপিটাল অ্যাডোকেসি রেশিও ঘাটতিতে রয়েছে, আমাদের লক্ষ্য হলো চার বছরের মধ্যে তাদের এই রেশিও ১২.৫ থেকে ১৫ শতাংশে উন্নীত করা।’