তিনি বলেন, ‘বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩ টা থেকে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ২৭৫ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন তৃতীয় ইউনিট থেকে ১৭০-১৭৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে। ইউনিটটি চালু রাখতে প্রতিদিন এক হাজার ৬ শত টন কয়লা প্রয়োজন হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বুধবার রাত ১২টা থেকে তৃতীয় ইউনিটের উৎপাদন ট্রায়াল শুরু হয়েছিল। তবে আজ বিকেল সাড়ে ৩ টায় পুরোদমে উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হয়।’
গত ২১ জুলাই ভোরে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ৩ নম্বর ইউনিটটি বন্ধ হয়ে যায়। একই দিন দুপুর ১টায় ১ নম্বর ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।
পর দিন ২২ জুলাই রাত ১২টার দিকে ১২৫ মেগাওয়াট সম্পন্ন ১ নম্বর ইউনিটটি চালু হয়। ১ নম্বর ইউনিট থেকে প্রতিদিন ৬৫ থেকে ৭০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হয়।
বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির উৎপাদনকৃত কয়লার ওপর নির্ভর করে ৫২৫ মেগাওয়াট বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি। তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৩ ইউনিট চালু রেখে স্বাভাবিক উৎপাদনের জন্য প্রতিদিন প্রায় সাড়ে ৫ হাজার টন কয়লার প্রয়োজন হয়।—বাসস