আলোচনা সভায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন বলেন, ‘দুর্নীতিতে বাংলাদেশ যেন আর পেছনে ফিরে না যায়। আমরা চাই একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ে উঠুক। যা হবে বিশ্ব দরবারে অনন্য এক দৃষ্টান্ত। আমাদের শিক্ষার্থীদের এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে, যাতে তারা আগামী দিনের দেশ নির্মাণে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারে।’
উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘জুলাই আমাদের শেখায় ভিন্নমত গ্রহণের সহনশীলতা। এই আন্দোলন আমাদের আরও বেশি দায়িত্ববান ও সচেতন নাগরিক হতে শিখিয়েছে।’
গ্রিন বিজনেস স্কুল ও আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ তারেক আজিজ বলেন, ‘জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবদানকে জাতির ইতিহাসে অবশ্যই বিশেষভাবে স্থান দিতে হবে।’
অনুষ্ঠানে প্রদর্শিত হয় জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের উপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র। শহিদ ও আহতদের স্মরণে পরিচালিত হয় বিশেষ দোয়া মাহফিল, যেখানে তাদের আত্মত্যাগ ও সংগ্রামের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়।
গ্রিন ইউনিভার্সিটির স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত হয় এ আলোচনা সভা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন (নেভি) শেখ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন (অব.), প্রক্টর ড. মেহেদী হাসান, স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক ড. মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসাইন, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধান ও শিক্ষক-শিক্ষার্থী।