আবিদুল ইসলাম বলেন, ‘দুপুরের পর থেকে আমরা কারচুপির অভিযোগ পেয়েছি। নিজে অমর একুশে হলে গিয়ে প্রমাণ সংগ্রহ করেছি। কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের সঙ্গে পোলাইটলি কথা বলেছি। তারা স্বীকার করেছে, কিছু ঘটনা ঘটেছে। রোকেয়া হলে থেকেও একই অবস্থা দেখা গেছে।’
তিনি আরও জানান, সকাল থেকে পোলিং এজেন্টদের বাধা দেওয়া হয়েছে। ভোটকেন্দ্রের বাইরে প্যানেল শিট বিতরণ করতে গিয়ে বাধাগ্রস্ত হতে হয়েছে। রোকেয়া হলের পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থীকে কেবল কোড নম্বর বিতরণের কারণে ছাত্রত্ব শেষ করার হুমকি দেয়া হয়েছে।
কারচুপির অভিযোগে উদ্বিগ্ন আবিদুল ইসলাম জানান, বিষয়টি নিয়ে লিখিত অভিযোগপত্র নির্বাচন কমিশনের কাছে জমা দেয়া হয়েছে এবং তারা সর্বোচ্চ ধৈর্যের সঙ্গে বিষয়টি দেখছেন। তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে অবশ্যই ব্যবস্থা নিতে হবে, এ বিষয়ে কোনো ছাড় নেই।’
এছাড়া, কেন্দ্রের কাছাকাছি এলাকায় ছাত্রদলের প্রার্থীদের লিফলেট বিতরণের বিষয়ে তিনি জানান, ভোটারের পক্ষে ৪১ জন প্রার্থীর নাম মনে রাখা সহজ নয়, তাই এটিকে আচরণবিধি লঙ্ঘন বা অতিরঞ্জন হিসেবে ধরা উচিত নয়।
শেষে, ডাকসু নির্বাচন সংক্রান্ত প্রতিবেদনের জন্য উপস্থিত সাংবাদিকদের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন আবিদুল ইসলাম খান।