অধ্যাপক লুৎফুল এলাহী বলেন, ‘একই পদে একাধিক প্রার্থী থাকা, নির্বাচনের অভিজ্ঞতা না থাকাসহ বিভিন্ন কারণে কিছুটা সময় বেশি লাগছে। যে শিক্ষক পদত্যাগ করেছেন বলা হলেও তার পদত্যাগপত্র হাতে পাইনি।’
তিনি বলেন, ‘কোনো শক্তি ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে চাইলে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে মোকাবিলা করা হবে। সর্বোচ্চ চেষ্টা হচ্ছে, দুপুর ২টার মধ্যে ফল ঘোষণার চেষ্টা করা হচ্ছে। যারা ভোট দিয়েছেন তাদের মতামত প্রতিফলিত হবে সে চেষ্টাই করছে নির্বাচন কমিশন।’
আরও পড়ুন:
জাকসুর সবশেষ তথ্য অনুযায়ী জাকসু কেন্দ্রীয় সংসদের ২১টি হলের মধ্যে এখন পর্যন্ত ১৮টি হলের ভোট গণনা সম্পন্ন হয়েছে। চলছে আরও তিন হলের ভোট গণনা।
গতকাল (শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ গণনা শুরু হয়। এর আগে হল সংসদের ভোট গণনা করা হয়।