কানাডায় জনপ্রিয়তা বেড়েছে বাংলাদেশি ঐতিহ্যবাহী খাবারের

কানাডায় জনপ্রিয়তা ছড়াচ্ছে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী দেশি খাবার
প্রবাস
0

কানাডাতে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে বাংলাদেশি খাবার। বাঙালিরা তো বটেই, কানাডিয়ানদেরও টানছে পোলাও-বিরিয়ানি-ডাল-ভাত। টরোন্টো, মন্ট্রিয়ালের বাইরে এবার হ্যালিফ্যাক্সেও গড়ে উঠেছে বাংলাদেশি হোটেল-রেস্তোরাঁ। এতে কর্মসংস্থান তৈরির পাশাপাশি বিদেশের মাটিতে ছড়িয়ে পড়ছে দেশের ঐতিহ্য।

কানাডায় যে কয়টি শহর অতি দ্রুত বর্ধনশীল তার মধ্যে প্রথম সারিতে আছে হ্যালিফ্যাক্স। পূর্বাঞ্চল নোভা স্কোশিয়ার রাজধানী হ্যালিফ্যাক্সে বসবাস বহু বাংলাদেশির। এতোদিন এ শহরে ছিল না কোনো বাংলাদেশি রেস্তোরাঁ। তাই অনেকটা বাধ্য হয়েই ভারতীয় হোটেলগুলোতে খেতে যেতে হতো বাঙালিদের।

এবার সেই আক্ষেপ ঘুচিয়েছে ‘ঘরোয়া ডাল ভাত’ রেস্তোরাঁ। ডার্টমাউথ-হ্যালিফ্যাক্স পাশাপাশি দুই শহরেই শাখা খুলেছে তারা। দেশিয় খাবারের স্বাদ নিতে সেখানে বাংলাদেশিরা যেমন যাচ্ছেন তেমনি ভিড় করছেন এশিয়ার বিভিন্ন দেশের নাগরিক থেকে শুরু করে কানাডিয়ানরাও।

আরও পড়ুন:

প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে একজন বলেন, ‘আমার প্রায় সবসময়-ই এখানে আসা হয়। দেশিয় বেশ কিছু খাবার এখানে পেয়েছি, যা মিস করতাম।’

এরই মধ্যে জনপ্রিয় হয়েছে বিয়ে বাড়ি কম্বো, চিকেন রোস্ট, ডাল ভাত ভর্তার কম্বো। এছাড়াও মিষ্টি দই, চমচমও কুড়িয়েছে সুনাম। উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার পেছনের কারণ জানালেন ‘ঘরোয়া ডাল ভাতের’ কর্ণধার জিতু।

কানাডায় ঘরোয়া ডাল ভাতের কর্ণধার জিতু মিয়া বলেন, ‘ছোট একটা দোকান থেকে আমরা এ রেস্তোরাঁ দাঁড় করিয়েছি।

কেবল রেস্তোরাঁতেই নয়, অনলাইনেও প্রচুর মানুষ খাবারের অর্ডার দেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে কলেবর। আগামীতে কানাডার যেসব স্থানে এখনও দেশিয় খাবারের স্বাদ পৌঁছায়নি, সেখানেও তা ছড়িয়ে দিতে চান সংশ্লিষ্টরা।

এসএইচ